ক্যাপসিকাম অনেক রংয়ের হয়। কিন্তু আমরা সাধারণত ৩ টি রংয়ের দেখে থাকি। যেমনঃ লাল, হলুদ, সবুজ। এই ক্যঅপসিকাম দেখতে খুবই চৎকার লাগে বেশ কারারফুল একটি সবজি। এবং যে কোনো রকম রান্নাতে একটু ক্যাপসিকাম দিলে স্বাদ এবং গন্ধটা ভালোই পাওয়া যায়। এবং ক্যাপসিকামের বড়া খেতে বেশ ভালো লাগে।
ক্যাপসিকামের বিশেষ ৮ টি উপকারিতাঃ
ক্যাপসিকাম মেটাবলিজব বাড়াতে বিষেশ সাহায্যে করে থাকে। ফলে এতে আপনার শরীরের ওজন হ্রাস পাবে এবং পেটের মেদটা ঝড়বে খুব সহজে। তাই ক্যাপসিকাম খেলে আপনার শরীেরের ওজন কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রনে থাকবে।
ক্যাপসিকাম ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে থাকে। নিয়মিত ক্যাপসিকাম খেলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিটা অনেকটা কমে যায়। তােই যে কোনো ক্যান্সারের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে নিয়মিত ক্যাপসিকাম খাওয়াটা খুবই জরুরী।
নিয়মিত ক্যাপসিকাম খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কেননা ক্যাপসিকামে রয়েছে ভিটামিন সি, আর আমরা জানি ভিটামিন সি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ফলে আপনার হার্টের বিভিন্ন ঝুঁকি কমিয়ে দিতে পারে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ক্যাপসিকাম খাওয়াটা জরুরী।
ক্যাপসিকাম বদ হজম পরিত্রাণে সাহায্য করে। যাদের বদ হজম ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তারা চাইলে নিয়মিত ক্যাপসিকাম খেতে পারে।
নিয়মিত ক্যাপসিকাম খেলে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি দূর হয়। সুতরাং আপনার শরীরে মেদ জমার কোনো আশংখা থাকবে না। তাই শরীরের দিক থেকে ও আপনি উপকৃত হচ্ছেন।
নিয়মকরে ক্যাপসিকাম খেলে আপনার দৃষ্টি শক্তিও ভালা থাকে।
ক্যাপসিকামের রযেছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ যেটা আপনার স্কিনের কোষকে সুস্থ রাখতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে থাকে।
ক্যাপসিকামে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছেঃ
ক্যাপসিকামে রয়েছে, কার্বহাইড্রেড, সুগার, ড্রাইট্রিফাইবার, পানি, ভিটামিন এ, ভিটাক্যারোটিন, ভিটিামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস সহ আরো অনেক উপকারি উপাদান। তাই নিয়মিত ক্যাপসিকাম খেলে আপনি যে সুস্থ থাকবেন একথা তো আর বলা যায়।